Content Stitching: কনটেন্ট স্টিচিং কি? গুগল কি বলে
ম্যাট মামা কি কয় এইসব |
গুগলের
ম্যাট কাটস গত সপ্তাহে একটি ভিডিও পাবলিশ করেছেন এবং সেখানে এক ভারতীও ম্যাটের
কাছে প্রশ্ন করেছেন, প্রশ্নটির অর্থ অনেকটা এমন - ‘যদি আমি বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর
কনটেন্ট বা আর্টিকেল থেকে কিছু কিছু অংশ নিয়ে সেগুলোকে ব্যবহার করে আমার সাইটের
জন্য একটি নতুন আর্টিকেল তৈরি করি (এবং আমি আর্টিকেলে সোর্স লিঙ্ক দিয়ে দিবো, মানে
ওই অংশগুলো যেসব পেজ থেকে নেয়া হয়েছে, ঐসব পেজের লিঙ্ক দিয়ে দেয়ার কথা বলছি),
তাহলে কি গুগলে আমার সাইট ভালো পারফর্ম করবে বা র্যাঙ্কিং পাবে কিনা?
ভিডিওটিতে
ম্যাট খুব সুন্দর এবং পরিষ্কারভাবে উত্তর দিয়েছেন যা ইতিমধ্যে এসইও বা কনটেন্ট
রাইটিং কমিউনিটিতে ‘Content Stitching’ বলে পরিচিতি
পেয়ে গেছে। তাহলে আসুন আর দেরি না করে ম্যাটের বিশ্লেষণ ও আমার কিছু ধারনা নিয়ে এই
বিষয়টির উপর আজকের আলোচনা শুরু করি।
Content Stitching কি?
ম্যাট সোজাসাপ্টা কথা বলতে পছন্দ করেন আর তাই এই প্রশ্নের উত্তরেও এর ব্যাতিক্রম ঘটেনি। ম্যাট সোজা বলে দিয়েছে যে এই ‘Content Stitching’ কাজটি করলে খুব বেশি একটা ভালো হবেনা এবং এটি করার কারনে কোন প্রকার র্যাঙ্কিং আশা করাটাও নিরর্থক। ম্যাটের মতে ইয়াহু এমন কাজকে সর্বপ্রথম Stitching নাম দিয়েছিলো এবং তারা বলেছিল যে এটি একধরনের স্প্যাম। আরো সহজভাবে Stitching Content কি তা বুঝতে চাইলে আমি বলবো, এটির সহজ বাংলা অর্থ হচ্ছে জোড়াতালি কনটেন্ট। অন্য সাইটের পেজ থেকে কনটেন্টের কিছু কিছু অংশ নিয়ে নিজের সাইটের কনটেন্ট তৈরি করার নামি হচ্ছে ‘Content Stitching’। এখানে আপনি সোর্স লিঙ্ক উল্লেখ করে দেন বা নাই দেন এতে কোন প্রভাব পরবেনা, বরং আপনার তৈরিকৃত কনটেন্টকে ডুপ্লিকেট কনটেন্ট হিসেবেই ধরা হবে যা সার্চ ইঞ্জিন মোটেও পছন্দ করেনা। আমার কাছেও মনে হয় যে এমন ধরনের জোড়াতালি কনটেন্ট এক্সট্রা কোন ভ্যালু অ্যাড করেনা আর তাই কনটেন্টের মান বজায় রাখাও কঠিন হয়ে পরে।
আমি
এসইও ট্রেনিং এর ক্লাসগুলো নেবার সময় আমার অনেক স্টুডেন্ট আমাকে জিজ্ঞেস করেন যে
ভাইয়া, ‘ধরেন আমি কিছু সাইট থেকে ইনফরমেশন নিব আর কিছু আমার নিজের ইনপুট থাকবে
আবার কিছু Quotes থাকবে, তাহলে কি প্রবলেম হবে? আশা করি উত্তরটা
আপনারা সবাই পেয়ে গেছেন।
আসুন আমরা জোড়াতালি কনটেন্ট না লিখে সুন্দর এবং ইউনিক কনটেন্ট লিখাতে অভ্যস্ত হই |
কিভাবে Content Stitching এড়ানো সম্ভব?
ম্যাট তার উত্তরে উইকিপিডিয়ার উদাহরণ দিয়ে বলেছেন যে উইকিপিডায়াও কনটেন্ট স্টিচিং করে কিন্তু সেখানে যেভাবে তারা কনটেন্টকে গুছিয়ে এবং ইউনিক করে লিখে সোর্স লিঙ্ক যুক্ত করে দেয় সেভাবে যেমন কনটেন্টের মান ঠিক থাকে তেমনিভাবে তাদের লিখা কনটেন্ট স্টিচিং বা ডুপ্লিকেট কনটেন্টের মধ্যে পরেনা। তাহলে মূল বিষয় হচ্ছে যে অন্য সাইট থেকে কনটেন্টের কিছু অংশ নিয়ে যদি নিজের কনটেন্ট সুন্দরভাবে এবং ইউনিকলি লিখে সোর্স লিঙ্ক যুক্ত করে দেয়া যায় তাহলে আপনার লিখাটিও কনটেন্ট স্টিচিং বলে বিবেচিত হবেনা। আশা করি বোঝাতে পেরেছি।
```````````````````````````````````````````````````````````````````
পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না আর এই বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে লিখে দিবেন, চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব উত্তর দেবার। আর সময় হলে অবশ্যই পোস্টটি ফেসবুক বা টুইটার এর মাধ্যমে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন যেন তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।
Keyword-Niche Based Forum List-কিওয়ার্ড/নিশ রিলেটেড ফোরাম লিস্ট
This summary is not available. Please
click here to view the post.
কিভাবে গুগলের ‘Link Disavow Tool’ ব্যবহার করে আপনার সাইটের খারাপ ব্যাকলিঙ্কগুলো থেকে পরিত্রাণ পাবেন?
কিছুদিন আগেও এমন কথা উঠেছিল যে সাইটের খারাপ বা
অপ্রাসঙ্গিক যেই ব্যাকলিঙ্কগুলো আছে সেগুলো ডিলিট করতে হবে কিনা। উত্তরে বলেছিলাম
যে করা যেতে পারে তবে ম্যানুয়ালি ডিলিট করার চেয়ে আপনার সাইটকে গুগলের ‘Link Disavow Tool’ ব্যবহার করার মাধ্যমে অ্যাডজাস্ট
করিয়ে নেয়া তার চেয়ে আরো ভাল হবে। এটি এমন একটি টুল যেটি ব্যবহার করে আপনি গুগলকে
জানাতে বা বলতে পারবেন যে আপনার সাইটের কোন লিঙ্কগুলো গুগল উপেক্ষা করবে বা আমলে
নিবে না। সহজভাবে বলতে গেলে গুগল যখন
আপনার সাইট বা তার ব্যাকলিঙ্কস গুলো মূল্যায়ন করবে তখন সেই বাজে / অপ্রাসঙ্গিক
লিঙ্কসগুলো গুগল আপনার সাইট র্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে বিবেচনায় আনবে না। আর এটা
আপনার সাইটের জন্যই ভাল।
Link Disavow Tool এ আপনার দেয়া লিঙ্কগুলোকে গুগল
strong suggestion হিসেবে ধরে নিয়ে সেগুলোকে বাদ দিয়ে তবেই আপনার
সাইটের র্যাঙ্কিং নির্ধারণ করবে। Disavow শব্দটির বাংলা অর্থ
হচ্ছে অস্বীকার / অস্বীকার করা, তাহলে
এখন বুঝতেই পারছেন যে এই টুলটির কাজ কি……তবে একটি কথা বলে রাখা ভাল যে টুলটি ব্যবহার করার আগে পূর্ন জ্ঞ্যান এবং সতর্কতা থাকা একান্ত জরুরী। ভুল করে ব্যবহার করলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
ব্যবহারের পূর্বে:
আপনার ওয়েবসাইটটি যদি
ইতিমধ্যে গুগলের পেনাল্টি খেয়ে থাকে তাহলে গুগল ওয়েবমাস্টার টুল থেকে আপনি হয়তো
নোটিফিকেশান পেয়ে গেছেন আর যদি সেটি না হয়ে থাকে তারপরেও আপনি নোটিফিকেশান পাবেন
যদি গুগল এর চোখে আপনার ব্যাকলিঙ্ক অপ্রাসঙ্গিক / সন্দেহভাজন হিসেবে ধরা পরে। এমন
অবস্থায় প্রথমেই যেই কাজটি আপনাকে করতে হবে তা হল, উক্ত (যেসব সাইট থেকে আপনার
ব্যাকলিঙ্কগুলো এসেছে বা পেয়েছেন ) সাইটগুলোর ওয়েবমাস্টার/ মালিকের সাথে সরাসরি
যোগাযোগ করে তাদেরকে রিকুয়েস্ট করতে হবে যেন আপনার লিঙ্ক তাদের সাইট থেকে মুছে বা
ডিলিট করে দেয়।
Link Disavow Tool টি আপনি কেবল তখনি ব্যবহার করবেন যদি উপরোক্ত পদ্ধতিতে যোগাযোগ করার পর ওয়েবমাস্টার / সাইটের মালিকগণ আপনার রিকুয়েস্ট বা
মেসেজ এর কোন উত্তর না দেন।
কিভাবে Link Disavow করবেন?
আপনার গুগল ওয়েবমাস্টার টুলে লগিন করুন,
তারপর Link
Disavow Tool এ যান,
লিস্ট থেকে আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করুন, Disavow links এ ক্লিক করুন। ভয়
পাবার কিছু নেই, কারন ক্লিক করার পর প্রসেসটি কেবল শুরু হবে। এরপর নতুন একটি পেজ
আসবে সেখানে আরেকবার Disavow links বাটন এ ক্লিক করতে হবে।
এরপর একটি বক্স আসবে যেখানে আপনাকে একটি *.txt file আপলোড করতে বলা
হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কি লিখতে হবে এই *.txt ফাইলে বা এর ফরম্যাটটা কেমন হবে। এখানে
আপনাকে ওই সব সাইটের ডোমেইন বা URL লিখতে হবে যেগুলোকে আপনি ব্লক করতে
চাইছেন। মূল কথা যেসব সাইট বা পেজ থেকে আপনার সাইট (unnatural backlinks) পেয়েছে ওইসব সাইট বা পেজের লিঙ্ক আপনাকে এই *.txt ফাইলে নির্ধারিত ফরম্যাট অনুযায়ী লিখে আপলোড করে দিতে হবে।
নিম্নে *.txt ফাইলের ফরম্যাট দেয়া হলঃ
খেয়াল রাখতে হবে যে প্রত্যেকটি লিঙ্ক বা
ডোমেইন আলাদা লাইনে লিখতে হবে আর যেসব লাইন # দিয়ে লেখা হবে সেগুলো বিবেচনা বা
গণনাযোগ্য হবে না। ফাইলটি অবশ্যই ২ মেগাবাইটের বেশি হতে পারবে না।
কোন সাইট বা পেইজে আপনার সাইটের লিঙ্ক আছে তা
বের করতে চাইলে সরাসরি গুগল ওয়েবমাস্টার টুল থেকে এখানে চলে যান Traffic
>> Links To Your Site >> Who Links The Most >> More. এখান থেকে ডাউনলোড বাটন এ ক্লিক করে ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে এরপর এখান
থেকে বাছাই করে লিঙ্ক disavow করে নিন।
একটি
কথা বলে রাখা ভাল, যে যখনি আপনি কোন লিঙ্ক গুগলকে disavow করতে বলবেন, তাৎক্ষণিক কোন পরিবর্তন
আশা করবেন না। আপনার সাবমিটক্রিত লিঙ্কগুলোকে গুগল অকেজো হিসেবে গণ্য করতে একটু
সময় নিবে। আবার এমনও হতে পারে যে আপনার সাবমিশন কে গুগল বিশ্বাসযোগ্য বা
গ্রহনযোগ্য হিসেবে আমলে নিচ্ছে না, সেই ক্ষেত্রে আপনার সাবমিটক্রিত লিঙ্কগুলোকে
গুগল কোনপ্রকার বিবেচনায় আনবে না। অতএব চিন্তার কিছু নেই, আপনার কাজটি আপনি ভালমতো
করে দিন, বাকিটা গুগল সামলে নিবে।
আজ
এ পর্যন্তই । যাই, অনেক লিঙ্ক disavow করা এখনও বাকি আছে।
```````````````````````````````````````````````````````````````````
পোস্টটি
ভাল লাগলে অবশ্যই আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না আর এই বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন
থাকলে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে লিখে দিবেন, চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব উত্তর
দেবার। আর সময় হলে অবশ্যই পোস্টটি ফেসবুক বা টুইটার এর মাধ্যমে আপনাদের বন্ধুদের
সাথে শেয়ার করে দিন যেন তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।
আউটসোর্সিংয়ের কাজে ওয়েবসাইট ডিজাইনের বেশ চাহিদা রয়েছে
দিন যত যাচ্ছে
বাড়ছে তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে নানা ধরনের কাজের চাহিদা। এর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয়
একটি কাজ হচ্ছে ওয়েবসাইট ডিজাইন। বিশেষ করে আউটসোর্সিংয়ের কাজে ওয়েবসাইট ডিজাইনের
বেশ চাহিদা রয়েছে। নিজের মধ্যে সৃজনশীলতা আছে এমন যে কেউ এ কাজে আসতে পারেন। মূলত
ওয়েবসাইট খুললেই যে বাহ্যিক সৌন্দর্য দেখা যায়, সেটিই হচ্ছে ডিজাইন। গ্রাফিক ডিজাইন
শেখা থাকলে খুব সহজেই ওয়েবসাইটের ডিজাইন করা সম্ভব। অ্যাডোবি ফটোশপ শিখেও এ কাজ করা
যাবে। তবে ভালোভাবে শিখতে চাইলে আরও কিছু সফটওয়্যারে দক্ষতা লাগবে।
ওয়েবসাইট ডিজাইনার নুসরাত জাহান জানালেন, ‘বেশ কিছু সফটওয়্যারে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে ওয়েবসাইট ডিজাইনের কাজটি অনেক সহজ। যেমন ফটোশপের মাধ্যমে শুরুতেই ওয়েবসাইটের একটা চেহারা দাঁড় করানো যায়। পরে সেটি নিয়ে গ্রাহকের চাহিদা কিংবা নিজের পছন্দ অনুযায়ী অনেক কিছু যোগ করা সম্ভব।’ এ ছাড়া ওয়েবসাইট অলংকরণের কাজগুলোর জন্য রয়েছে ইলাস্ট্রেটর সফটওয়্যার। এর বাইরে ওয়েবসাইটকে সত্যিকার অর্থে অর্থবহ করে তুলতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হাইপার টেক্সট মার্ক-আপ ল্যাংগুয়েজ (এইচটিএমএল)। এইচটিএমএল জানা থাকলে ওয়েব ডিজাইন করা যায় সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে। আরেকটি জরুরি জিনিস হলো ক্যাসকেড স্টাইল শিট (সিএসএস)। সিএসএস হলো ডিজাইন আকর্ষণীয় করে তোলার অন্যতম হাতিয়ার।
ওয়েবসাইটে গ্রাফিকসের প্রচুর কাজ করা হয়। এ ছাড়া অ্যানিমেশন যোগ করতে প্রয়োজন ফ্ল্যাশের। সুন্দর ও আকর্ষণীয় অ্যানিমেশনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে জীবন্ত করে তোলা যায়।পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট তৈরি করতে প্রোগ্রামিং ভাষা জানা দরকার।এ জন্য জাভা স্ক্রিপ্ট, পিএইচপি, মাইএসকিউএল শেখা যেতে পারে। জাভাস্ক্রিপ্টকে স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজও বলা হয়। জাভাস্ক্রিপ্ট শুধু ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যারে (ব্রাউজার) চলতে পারে। জাভাস্ক্রিপ্টের সাহায্যে একটি ওয়েবসাইট ডাইনামিক হতে শুরু করে। জাভাস্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় দিকেই কাজ করতে পারে ও ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ডেটা নিয়ে তা প্রক্রিয়া করে সার্ভারে পাঠাতে পারে।আরও আছে পিএইচপি। এটিও একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। পিএইচপি একটা সার্ভার সাইড ও ক্রস প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। এর উদ্দেশ্য হলো ওয়েব পেজকে দ্রুত তৈরি করা। পিএইচপি ব্যবহার করে কাস্টম কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস) তৈরি করা যায়। এ ছাড়া ই-কমার্স, অনলাইন ব্যাংকিং সফটওয়্যার ইত্যাদি তৈরিতেও পিএইচপি ব্যাপকভাবে ব্যবহূত হচ্ছে। আরেকটি হচ্ছে মাইএসকিউএল। মাইএসকিউএল হচ্ছে একটা ডেটাবেইস সিস্টেম, যা বিনা মূল্যে পাওয়া যায়।
এগুলোর ওপর একজন ওয়েব ডিজাইনারকে পুরোপুরি দক্ষ করে তোলা সক্ষম। ইন্টারনেটে এসব বিষয়ে রয়েছে বিস্তর ভিডিও এবং লিখিত টিউটোরিয়াল। সেগুলো দেখে ধারণা নেওয়ার পাশাপাশি চর্চা চালিয়ে যেতে পারলে সহজেই কাজটি শেখা সম্ভব। এছাড়াও বাংলা ও ইংরেজিতে ওয়েবসাইট ডিজাইন বিষয় অনেক বই দেশেই পাওয়া যায়। চাইলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (যেমনঃ TechnoBD Training) এ বিষয়ে ট্রেনিং নিতে পারেন। তবে নিজে নিজে শিখতে পারলে ভালো কিছু করা সম্ভব।
সুত্রঃ প্রথম আলো – ০৮-০৫-২০১৩
পেইড লিংক সম্পর্কে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও গুগল কি বলে
পেইড
লিঙ্কস নিয়ে অনেকের মনেই বিভিন্ন প্রকারের প্রশ্ন থাকে। অনেকের মাঝে আবার এটাকে
নিয়ে ভুল ধারণাও থাকে যে কিভাবে কি করতে হবে, গুগল কি বলে, সাইট পেনাল্টি খাবে
নাতো, এরকম আর কত কি। তো যাই হোক, প্রশ্ন থাকবেই সাথে থাকবে তার উত্তরটাও। আজ তাই
একটু সময় করে আপনাদের জন্য লিখে ফেললাম পেইড লিঙ্কস নিয়ে একটি পোস্ট। আশা করছি
পোস্টটি আপনাদের সবার ভাল লাগবে এবং অনেক কিছু জানতে পারবেন (বিশেষ করে যারা
নতুন)। কিছু নিজের ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখতে চেষ্টা করেছি আর বাকিটাতো গুগল
মামা বলেই দিয়েছে। আর কথা না
বাড়িয়ে চলুন প্রথম প্রশ্নে যাওয়া যাক।
------------------------------------------------------------------------
১. কেন
পেইড লিংক গুগল এর নিয়মনীতি/গাইডলাইন
লঙ্ঘন করে?
------------------------------------------------------------------------
উঃ আমরা
খুব ভাল করেই জানি যে সার্চ ইন্ডাসট্রির মার্কেট অধিকাংশই গুগলের দখলে আর এর কারন
মূলত একটাই, সেটি হচ্ছে গুগলের বিশ্বাসযোগ্য ও কিওয়ার্ড ভিত্তিক
সম্পর্কিত/প্রাসঙ্গিক সার্চ রেজাল্ট যা কিনা অধিকাংশ ইউজার এর কাছেই গ্রহনযোগ্য।
পেইড লিঙ্কস বলতে গেলে বেশ অন্যায়ভাবেই একটি ওয়েবসাইট কে বিশেষ কিছু সুবিধা দিয়ে
থাকে যার মধ্যে মূল হচ্ছে উক্ত ওয়েবসাইটটির সার্চ ইঞ্জিন পজিশন ভাল অবস্থানে ধরে
রাখা বা অনেক ক্ষেত্রে এই পজিশন আরো উপরের দিকে নিয়ে যাওয়া। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে
যে পেইড লিঙ্কস আপনার ওয়েবসাইট/পেইজ কে একটি ভাল র্যাঙ্কিং এ নিয়ে যেতে সক্ষম। আর
এই ব্যাপারটি সার্চ রেজাল্টের উপর একটি নেগেটিভ প্রভাব ফেলে এবং অনেক সময় ইউজার কাঙ্ক্ষিত
রেজাল্ট থেকে বঞ্চিত হন বা তার প্রাসঙ্গিক/রেলিভেন্ট বিষয়ের উপর তথ্য খুঁজে পান
না। গুগলের কাছে এই বিষয়টি খুবই মারাত্মক এবং কোন ভাবেই ইউজার অসন্তুষ্টি গুগল
মেনে নেয় না। তাই যেকোন ধরনের পেইড লিংক (হোক সেটা ফোরাম/ সোশাল নেটওয়ার্ক/ ব্লগ
থেকে পাওয়া/নেওয়া/ক্রয় করা) গুগলের নিয়মনীতি/গাইডলাইন পরিষ্কারভাবে ভঙ্গ করে আর এই
সম্পর্কে গুগল তাদের ওয়েবমাস্টার ব্লগেও আমাদেরকে বিভিন্ন সময়ে আপডেট এর মাধ্যমে সতর্ক
করে দিয়েছে।
--------------------------------------------------------------------------
২. তাহলে
কি পেইড লিঙ্কস অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন এও প্রভাব ফেলে?
-------------------------------------------------------
উঃ অবশ্যই
। গুগলের মত অন্য সার্চইঞ্জিনও তাদের সেবার মান নিশ্চিত করে এবং তাদের
ব্যাবহারকারীর জন্যে প্রয়োজন হলে যেকোন সময়ে তারা তাদের এল্গোরিদম আপডেট করার
ক্ষমতা রাখে।
------------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------------------
৩. পেইড
লিঙ্কস কি কোনভাবে একটি ওয়েবসাইট/পেজের পেজ র্যাঙ্ক এর উপর প্রভাব ফেলে?
------------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------------------
উঃ
নিঃসন্দেহে । একটি ওয়েবসাইট/পেজের PR ভাল হলে গুগলের কাছে সেটি প্রাধান্য
পায়। কিন্তু আপনার ওয়েবসাইট বা পেজের PR যদি শুধুমাত্র Paid
Links থেকে আসে বা এর কারনে হয়ে থাকে তাহলে গুগল এখন কোন অর্থেই
আপনার সাইটকে বিশ্বাসযোগ্য সাইট/পেজ হিসেবে আমলে নিবে না আর এজন্য আপনার সাইট/পেজ
তার গ্রহনযোগ্যতা হারাবে সাথে আপনি হারাবেন আপনার সাইট এর PR.
------------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------------------
৪.
ওয়েবমাস্টাররা তাহলে কি করবে? গুগল কি বলে?
------------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------------------
উঃ
ব্যপারটি আসলে এমন নয় যে কে কাকে কন্ট্রোল করছে। ওয়েবমাস্টাররা তাদের সাইট নিয়ে কে
কি করেন সেটা নিয়ে গুগলের মোটেও কোন মাথা ব্যথা নেই। তবে গুগল এই বিষয়ে স্পষ্ট যে
যদি তাদের নজরে এমন কোন সাইট বা পেজ আসে যা কিনা Paid Links এর সাহায্যে
ভাল PR পেয়ে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের উপরের দিকে চলে এসেছে
, তাহলে এমন সাইট বা পেজকে গুগল যেকোন সময় তাদের সার্চ ইঞ্জিন ইনডেক্স থেকে বাতিল
করে দিতে পারে এবং গুগল সাম্প্রতিক সময়ে এরকম বহু সাইট তাদের ইনডেক্স থেকে মুছে
দিয়েছে যেটাকে আমরা গুগল পেনাল্টিও বলে থাকি। এখানে গুগলের একটাই কথা, তুমি তোমার
সাইট নিয়ে যাই কর না কেন গুগল কোয়ালিটি গাইডলাইন্স বহির্ভূত কোন কাজ করা যাবে না।
--------------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------------------------
৫. তাহলে PR
এর উপর প্রভাব পরলে কি করা উচিত?
--------------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------------------------
উঃ ভয়
পাবার কিছু নেই। আপনি যদি একজন লিংক ক্রেতা/ বিক্রেতা হয়ে থাকেন আর যদি দেখেন যে
আপনার সাইটের PR কমে যাচ্ছে তাহলে এখনি সমস্ত Paid Links গুলো সরিয়ে ফেলুন বা রিমুভ করে দিন সাইট থেকে। এরপর গুগল ওয়েবমাস্টার
টুলে গিয়ে Disavow Link ফিচারটি ব্যাবহার করে বা বাজে
লিঙ্কগুলোকে শনাক্ত করে গুগলের নিকট একটি রি-কন্সিডারেশন রিপোর্ট পাঠিয়ে দিন। গুগল
আপনার সাইট রিভিউ করে পুনরায় আপনার সাইটের র্যাঙ্কিং ফিরিয়ে দিবে যদি আর অন্য কোন
ঝামেলা না থাকে। এরপরেও যদি কাজ না হয় তাহলে আপনাকে পুনরায় আবার নতুন করে আপনার
সাইটের PR বাড়ানোর কাজ শুরু করতে হবে।
------------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------------
৬। গুগল
কি তাহলে এইধরনের অ্যাডভারটাইজিং এর বিপক্ষে?
-------------------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------------------
উঃ মোটেও
নয়। গুগল অ্যাডভারটাইজিং এর বিপক্ষে না বরং গুগল বিভিন্ন রকমের থার্ড-পার্টি অ্যাড
নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করে। Paid Links নিয়েও গুগলের কোন সমস্যা
নেই তবে গুগল বলছে Paid Links যেন টারগেটেড ভিসিটর পাবার জন্য হয়, সার্চ
ইঞ্জিন এ র্যাঙ্কিং পাবার জন্য বা PR বাড়ানোর জন্য নয়। মূল কথা গুগল এখানে Paid
Links ব্যাবহার না করে Paid Ads ব্যাবহার
করার তাগিদ দিচ্ছে। আরে মামা,
আমরা কি এসব বুঝিনা? হে হে হে!!!! ডাইরেক্ট বল্লেইতো হয় যে Google Adwords এর মাধ্যমে নিজের সাইটের Marketing/Promotion করো......
এতো কাহিনিরতো দরকার ছিলনা। যাই হোক, একটু মজা করলাম আর কি...
-------------------------------------------------------------------
৭. পেইড
লিঙ্কস আর পেইড অ্যাডস এর মধ্যে তফাৎ কি?
-------------------------------------------------
-------------------------------------------------
উঃ পেইড
অ্যাডস মূলত rel =“nofollow” tag আকারে থাকে আর পেইড লিঙ্কস থাকে dofollow.
Paid Links দ্বারা মূলত একটি পেইজকে বা সাইটকে সার্চ রেজাল্টের
উপরের দিকে রাখার প্রচেষ্টা করাকেই বোঝায় যা গুগল কোয়ালিটি গাইডলাইন্সের বহির্ভূত
একটি কাজ। অন্যদিকে অ্যাডস বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি প্রচুর ভিজিটর পেতে পারেন
আর এতে করে আপনার ব্র্যান্ড/পণ্য সম্পর্কে সবার মাঝে একটি সচেতনতা তৈরি হবে যা
আপনার ব্যবসার জন্যই মঙ্গলজনক হবে।এবার
তাহলে নিজেই একটু ভেবে দেখুন যে কোনটি আপনার জন্য ভাল - পেইড লিঙ্কস নাকি পেইড
অ্যাডস?
-------------------------------------------------------------------------------
-------------------------------------------------------------------------------
৮. গুগল
কিভাবে বুঝতে পারে যে আপনার লিঙ্কটি একটি পেইড লিংক?
------------------------------------------------------------
------------------------------------------------------------
উঃ
সাধারণত পেইড লিঙ্কস যে ধরনের সাইট থেকে আসে বা দেয়া হয় তার কন্টেন্ট এর সাথে বা
কখনো কিওয়ার্ড এর সাথে সামঞ্জস্যতা থাকেনা আর গুগলের কাছে এটাই বোঝার জন্য যথেষ্ট
যে আপনার লিঙ্কটি একটি পেইড লিংক।
---------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------
৯. কিভাবে
গুগলের কাছে পেইড লিংক রিপোর্ট করবেন?
---------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------
উঃ আপনি
যদি মনে করেন যে কোন সাইট বা ব্লগ পেইড লিংক ক্রয় / বিক্রয় করছে তাহলে সরাসরি এই
লিঙ্কে গিয়ে reporting links to Google সাইটটি সম্পর্কে রিপোর্ট করে দিন। গুগল আপনার রিপোর্ট রিভিউ করবে এবং
প্রয়োজন হলে যথাযত ব্যবস্থা নিবে সাইটটির বিরুদ্ধে।
-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------
১০. আরো
কিছু জানার থাকলে কোথায় যেতে হবে?
-----------------------------------------------------
-----------------------------------------------------
উঃ এ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত কিছু জানার থাকলে গুগলের Webmaster Help Group
থেকে ঘুরে আসতে পারেন অথবা নিচে কমেন্ট করেও আপনার মতামত বা
প্রশ্ন জানিয়ে দিতে পারেন।
```````````````````````````````````````````````````````````````````
পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না আর এই বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে লিখে দিবেন, চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব উত্তর দেবার। আর সময় হলে অবশ্যই পোস্টটি ফেসবুক বা টুইটার এর মাধ্যমে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন যেন তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।
```````````````````````````````````````````````````````````````````
পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না আর এই বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে লিখে দিবেন, চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব উত্তর দেবার। আর সময় হলে অবশ্যই পোস্টটি ফেসবুক বা টুইটার এর মাধ্যমে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন যেন তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।
ইল্যান্সে আউটসোর্সিং করে আপনার ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন
অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে ঘরে বসেই কাজের
সুযোগ রয়েছে। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরাও তাঁদের কাজের দক্ষতা দেখিয়ে
ইল্যান্স থেকে কাজ পেতে পারেন।
ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান
জানান, ইল্যান্সে বাণিজ্য বিভাগের
শিক্ষার্থীদের ভালো করার সুযোগ রয়েছে। ফাইন্যান্স. মার্কেটিং, ব্যবসা পরিকল্পনাসহ নানা কাজে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা ভালো করছেন।
বর্তমানে ইল্যান্সে বাংলাদেশের প্রায় পাঁচ হাজার ফ্রিল্যান্সার এই
বাণিজ্যসংক্রান্ত ক্ষেত্রে কাজ করছেন। চলতি বছরের শেষ নাগাদ এ সংখ্যা আরও বাড়বে।
সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ইল্যান্স মার্কেটপ্লেসে চলতি বছরেই ফ্রিল্যান্সার সংখ্যার হিসাবে পঞ্চম স্থানে পৌঁছে যেতে পারে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা গড়ে আট ডলার আয় করছেন। তবে ব্যবস্থাপনা, ফাইন্যান্স ও সেলস মার্কেটিংয়ে গড়ে ঘণ্টাপ্রতি প্রায় ১৫ ডলার করে আয় করছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা। এ ক্ষেত্রে দক্ষ উত্সাহীরা কাজ করতে পারেন। তাঁদের উত্সাহ ও প্রশিক্ষণ দিতে ইল্যান্স কাজ করবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ থেকে ইল্যান্সে সেলস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের কাজ করে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত আয় করেছেন ঢাকার একজন ফ্রিল্যান্সার। ২০১২ সালে তিনি ১৮ হাজার ৫০০ ডলার ব্যক্তিগত আয় করেছেন। একইভাবে দলবদ্ধ হয়ে ব্যবসা ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাজ করছে ঢাকার কয়েকজন ফ্রিল্যান্সার, যাঁরা প্রায় ১২ হাজার ডলার আয় করেছেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের ৩৩ হাজারের বেশি ফ্রিল্যান্সার
শুধু ইল্যান্সে কাজ করছেন। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতা বাড়াতে দেশব্যাপী
প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নে নানা কর্মসূচি নিয়েছে ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি
ওয়েব ক্যারিয়ার প্রশিক্ষণবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ডেভসটিমের সঙ্গে চুক্তি করেছে
ইল্যান্স। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সারদের সচেতনতা বাড়াতে, তাঁদের উত্সাহ দিতে ও দক্ষতা
উন্নয়নে দুটি প্রতিষ্ঠান কাজ করবে।
সাইদুর মামুন খান জানান, ফ্রিল্যান্সারদের বাজার হিসেবে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে ইল্যান্স। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার বায়াররা বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের কাজে সন্তুষ্ট। তাই দক্ষ ফ্রিল্যান্সার নারী-পুরুষের জন্য ইল্যান্সে কাজ করা একটা বড় সুযোগ হতে পারে।
গুগল রিডার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে চলতি বছরের জুলাই মাসে
চলতি বছরের জুলাই মাসে ব্লগ ও সংবাদ পাঠের বিশেষ
সুবিধা ‘গুগল রিডার’ সেবাটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ।বিশ্লেষকেরা
ধারণা করছেন, গুগলের সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ‘গুগল প্লাস’ কে গুরুত্ব দিতে এবং ‘গুগল রিডার’-এর জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ার কারণেই
এ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে অনুসন্ধান সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানটি।